Jaya Ahsan Exclusive: মতিচুরের লাড্ডু ভীষণ ভালোবাসি, কলকাতাই আমায় মিষ্টি খাওয়া শেখাল: জয়া

<p><strong>কলকাতা: </strong>এই শহর তাঁকে মিষ্টি খাওয়া শিখিয়েছে, ছবি মুক্তিতে ভালোবাসা দিয়েছে.. আরও কত কী! দীর্ঘদিন পরে ছবি মুক্তির কারণে কলকাতায় এসেছিলেন জয়া আহসান (Jaya Ahsan)। জীবনানন্দ দাশের জীবনযাত্রাকে পর্দায় তুলে ধরছেন পরিচালক সায়ন্তন মুখোপাধ্যায়ের ছবি 'ঝরা পালক'। আর সেই ছবিতে জীবনানন্দ দাশের স্ত্রী লাবণ্যপ্রভার ভূমিকায় অভিনয় করেছেন জয়া আহসান। ঝটিকা সফরে ছবির প্রচারে এসে এবিপি লাইভের সঙ্গে একান্ত আড্ডা জমালেন পর্দার লাবণ্যপ্রভা।&nbsp;</p> <p>কলকাতায় ছবি মুক্তি আর বাংলাদেশে ছবি মুক্তি, অভিনেত্রীর কাছে পার্থক্য কোথায়? জয়া বলছেন, 'বাংলাদেশের তুলনায় কলকাতায় বেশি ছবি মুক্তি পাচ্ছে আমার। এর আগে মুক্তি পেয়েছিল 'বিনিসুতোয়', আর এবার 'ঝরা পালক'। বাংলাদেশের ছবি মুক্তি আমি উপভোগ করি অবশ্যই। কিন্তু কলকাতায় ছবি মুক্তির আনন্দটাই আলাদা।'</p> <p>আরও পড়ুন: <a title="Sandip Roy Exclusive: 'আমি চাই না ফেলুদা হিসেবে ইন্দ্রনীল সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় বা সব্যসাচীর অনুকরণ করুক'" href="https://ift.tt/xpzWGqC" target="_blank" rel="dofollow noopener">Sandip Roy Exclusive: 'আমি চাই না ফেলুদা হিসেবে ইন্দ্রনীল সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় বা সব্যসাচীর অনুকরণ করুক'</a></p> <p>কাজের সূত্রে হামেশাই কলকাতায় আসতে হয় জয়াকে। বাংলাদেশের নায়িকার কাছে কলকাতার কোন খাবারটা সবচেয়ে প্রিয়? হাসিমুখে জয়ার 'মিষ্টি' উত্তর, 'মিষ্টি'। তারপরেই তন্বী নায়িকার স্বীকারক্তি, 'আমি আগে একেবারেই মিষ্টি পছন্দ করতাম না। কলকাতায় এসেই আমি মিষ্টি খাওয়া শিখেছি। আর এখন তো ভীষণ ভালোবাসি। শুধু খাওয়া নয়, বিমানে যা যা মিষ্টি নিয়ে যাওয়া সম্ভব, সব বাড়িতেও নিয়ে যাই। অনেকের আবার অনেকরকম আবদারও থাকে মিষ্টি নিয়ে আসার।' কলকাতার মিষ্টির সম্ভারে জয়ার সবচেয়ে প্রিয় কোনটা? 'মতিচুরের লাড্ডু', সপ্রতিভ উত্তর জয়ার।&nbsp;</p> <p>এই ছবিতে প্রথবার ব্রাত্য বসুর সঙ্গে অভিনয় করলেন জয়া। কেমন অভিজ্ঞতা কাজের? জয়া বলছেন, 'ভালো অভিনেতাদের সঙ্গে কাজ করতে গেলে অনেক কিছু শেখা যায়। অভিনেতা হিসেবে আমি সবসময় শিখতে শিখতেই যাই। তবে একটা দৃশ্যের কথা খুব বেশি করে মনে আছে। আমরা ট্রেলারেও সেই দৃশ্যটা দেখেছি। দৃশ্যে দেবশঙ্কর হালদার ছিলেন, ব্রাত্য়দা ছিলেন। ব্রাত্যদা মুনি ঋষির মতো একটা জটা বেঁধেছিলেন। ওই অংশটা জীবনানন্দ দাশের সৃষ্টির খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। ওই দৃশ্যটাকে বাস্তবতার মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে একটা অন্য মাত্রা দিয়েছিলেন সায়ন্তন। ওই অংশের শ্য়ুটিং করতে গিয়ে আমার ভীষণ মজা লেগেছিল।'</p> <p>&nbsp;</p>

from entertainment https://ift.tt/1ptynaT
via IFTTT